বাংলা ism
জানুন নতুন কিছু, প্রতি ঘণ্টায়
Showing 12 of 87 facts
একাকী সন্ন্যাসী: প্রকৃতির বিশালতার সামনে মানুষের ক্ষুদ্রতা
ক্যাসপার ডেভিড ফ্রিডরিখের 'মঙ্ক বাই দ্য সি' ছবিটি রোমান্টিক যুগের এক অনবদ্য সৃষ্টি। এটি প্রকৃতির বিশালতার সামনে মানুষের ক্ষুদ্রতাকে তুলে ধরে। এই অনুভূতিকেই শিল্পকলার ভাষায় 'সাবলাইম' বলা হয়।
জলের নিচের দৈত্য: সাবমেরিন যেভাবে মুহূর্তে ভেসে ওঠে
সাবমেরিন তার বিশেষ ট্যাঙ্ক থেকে জল বের করে দেয়। এই কাজটি করা হয় উচ্চ-চাপের বাতাস দিয়ে, যা এটিকে অবিশ্বাস্য দ্রুতগতিতে ভাসিয়ে তোলে।
পৃথিবীর কেন্দ্রের রহস্য: কেন সবদিকে সমান গতিতে চলে না তরঙ্গ?
পৃথিবীর একদম কেন্দ্রেও সব রাস্তা সমান নয়। ভূকম্পন তরঙ্গ মেরু বরাবর দ্রুত চলে, কিন্তু বিষুবরেখা বরাবর এর গতি কিছুটা কমে যায়।
কটন জিন: একাই পঞ্চাশ জনের সমান কাজ করা এক যন্ত্র
১৭৯৩ সালে এলি হুইটনি কটন জিন নামে একটি যন্ত্র আবিষ্কার করেন। এই একটি যন্ত্র হাতে তুলা পরিষ্কার করা ৫০ জন শ্রমিকের কাজ একাই করতে পারত, যা তুলা শিল্পে বিপ্লব নিয়ে আসে।
প্রাচীন ফিনিশীয়রা কীভাবে ব্রিটেনের খনি খুঁজে পেয়েছিল?
প্রায় ৩০০০ বছর আগে, ভূমধ্যসাগরের ফিনিশীয় বণিকরা টিনের খোঁজে এক দুঃসাহসিক সমুদ্রযাত্রা শুরু করেন। তাদের গন্তব্য ছিল সুদূর ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জ, যা তাদের সময়ের সবচেয়ে উন্নত বাণিজ্যিক নেটওয়ার্কের প্রমাণ দেয়।
শিশুর মনের বিকাশ: জঁ পিয়াজের সেই বিখ্যাত চারটি পর্যায়
সুইস মনোবিজ্ঞানী জঁ পিয়াজে দেখিয়েছেন, শিশুরা চারটি নির্দিষ্ট ধাপে চিন্তা করতে শেখে। প্রতিটি ধাপেই তাদের ভাবনার জগত সম্পূর্ণ নতুনভাবে গড়ে ওঠে। এই তত্ত্ব শিশুর মানসিক বিকাশের রহস্য উন্মোচন করে।
যখন ফারাওরা ছিলেন কৃষ্ণাঙ্গ: কুশ রাজ্যের মিশর বিজয়
খ্রিস্টপূর্ব ৭৫০ সালের দিকে আফ্রিকার এক শক্তিশালী রাজ্য 'কুশ' মিশর জয় করে। তারা প্রায় এক শতাব্দী ধরে ২৫তম রাজবংশ হিসেবে মিশর শাসন করেছিল। এই শাসকরা 'কৃষ্ণাঙ্গ ফারাও' নামেও পরিচিত।
ছোটবেলায় মস্তিষ্কের অবাক করা ক্ষমতা ও গঠন
তিন বছর বয়সী একটি শিশুর মস্তিষ্কে একজন প্রাপ্তবয়স্কের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ নিউরাল সংযোগ বা সিনাপ্স থাকে। এই কারণেই ছোটবেলায় শেখার ক্ষমতা থাকে সর্বোচ্চ।
পৃথিবীর ৯০% ভূমিকম্পের পেছনে রয়েছে এই একটি টেকটোনিক প্লেট
প্রশান্ত মহাসাগরীয় প্লেট হলো পৃথিবীর বৃহত্তম টেকটোনিক প্লেট। এর আয়তন প্রায় ১০৩ মিলিয়ন বর্গ কিলোমিটার। এই প্লেটকে ঘিরে থাকা ‘রিং অফ ফায়ার’ অঞ্চলেই বিশ্বের প্রায় ৯০% ভূমিকম্প ঘটে।
মহাবিশ্বের ৯৫ শতাংশই রহস্যময় এবং অদৃশ্য পদার্থে গড়া
আমাদের চেনা জগৎ, অর্থাৎ গ্রহ, নক্ষত্র, গ্যালাক্সি—এসবকিছু মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশ। বাকি ৯৫ শতাংশই হলো ডার্ক ম্যাটার এবং ডার্ক এনার্জি নামক দুটি রহস্যময় উপাদান।
দাম নির্ধারণের রহস্য: নিওক্লাসিক্যাল অর্থনীতির মূল কথা
জিনিসের দাম কি শুধু বানানোর খরচের ওপর নির্ভর করে, নাকি আমাদের চাহিদার ওপর? নিওক্লাসিক্যাল অর্থনীতি বলে, দুটোই সমান জরুরি।
ভবিষ্যতের ঠিকানা শহর: ২০৫০ সালে বিশ্ব কেমন হবে?
২০৫০ সালের মধ্যে পৃথিবীর প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষ শহরে বাস করবে। এই ব্যাপক নগরায়ণ আমাদের জীবনযাত্রা এবং পরিবেশকে পুরোপুরি বদলে দেবে। পৃথিবী ক্রমশ একটি শহরকেন্দ্রিক গ্রহে পরিণত হচ্ছে।