বাংলা ism
জানুন নতুন কিছু, প্রতি ঘণ্টায়
Showing 12 of 29 facts
পেঁয়াজের ঝাঁঝ: কেন আমাদের চোখে জল আসে?
পেঁয়াজ কাটার সময় এর কোষ থেকে এক ধরনের গ্যাস বের হয়। এই গ্যাস চোখের পানির সাথে মিশে হালকা অ্যাসিড তৈরি করে, যা চোখে জ্বালাপোড়া সৃষ্টি করে।
পৃথিবীর সবচেয়ে শীতলতম স্থান কোনটি জানেন?
বায়ুমণ্ডলের মেসোসফিয়ার স্তরটি হলো পৃথিবীর সবচেয়ে শীতলতম স্থান। এখানে তাপমাত্রা হিমাঙ্কের অনেক নিচে, প্রায় -৯০° সেলসিয়াসে নেমে যেতে পারে।
সমাজের আঠা: এমিল ডুর্খাইমের শ্রমবিভাগ তত্ত্ব
ফরাসি সমাজবিজ্ঞানী এমিল ডুর্খাইম দেখিয়েছেন যে শ্রমবিভাগ সমাজে বিচ্ছিন্নতা নয়, বরং এক ধরনের ঐক্য তৈরি করে। এই পারস্পরিক নির্ভরশীলতাই আধুনিক সমাজকে একত্রে বেঁধে রাখে।
সাবান কীভাবে তেল ও ময়লা পরিষ্কার করে?
সাবানের প্রতিটি অণুর একটি মাথা ও লেজ থাকে। মাথাটি পানিকে ভালোবাসে আর লেজটি তেলকে। এই বিশেষ গঠনের কারণেই সাবান তেল-ময়লা দূর করতে পারে।
সাতের জাদু: স্বল্পমেয়াদী স্মৃতির অবাক করা ক্ষমতা
আমাদের স্বল্পমেয়াদী স্মৃতি একসাথে প্রায় সাতটি জিনিস মনে রাখতে পারে। তবে 'চাংকিং' কৌশলের মাধ্যমে তথ্যকে ছোট ছোট দলে ভাগ করে এই ক্ষমতা আরও বাড়ানো সম্ভব।
হীরার ভেতর দিয়ে শব্দ ছোটে বাতাসের চেয়ে ৩৫ গুণ দ্রুত!
শব্দতরঙ্গ বাতাসের চেয়ে হীরায় প্রায় ৩৫ গুণ বেশি গতিতে ভ্রমণ করে। এর কারণ হলো হীরার পারমাণবিক গঠন অত্যন্ত দৃঢ় এবং স্থিতিস্থাপক।
মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশই কি আমাদের চেনা?
মহাবিশ্বের প্রায় ২৭% হলো ডার্ক ম্যাটার এবং ৬৮% ডার্ক এনার্জি। আমরা যা কিছু দেখি বা জানি, তা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের অংশ।
চুম্বকের মেরু রহস্য: ভাঙলেও কেন দুটি মেরুই থাকে?
একটি চুম্বককে যতই ছোট করে ভাঙা হোক না কেন, এর উত্তর ও দক্ষিণ মেরু দুটিকে কখনোই আলাদা করা যায় না। প্রতিটি ছোট টুকরাই আবার একটি পূর্ণাঙ্গ চুম্বকে পরিণত হয়।
কানাডা ছেড়ে রাশিয়ার দিকে পালাচ্ছে পৃথিবীর চৌম্বক উত্তর মেরু!
পৃথিবীর চৌম্বক উত্তর মেরু স্থির নয়। এটি কানাডা থেকে রাশিয়ার দিকে দ্রুত সরে যাচ্ছে। বর্তমানে এর গতি বছরে প্রায় ৫৫ কিলোমিটার!
কাছের মানুষের হাই কেন বেশি সংক্রামক হয়?
আমরা বন্ধুদের বা পরিবারের সদস্যদের হাই তুলতে দেখলে নিজেরাও হাই তুলি। এটি শুধু একটি শারীরিক প্রতিক্রিয়া নয়, বরং আমাদের সহানুভূতি এবং সামাজিক বন্ধনের একটি লক্ষণ।
জাদুকরী কাচ: যা নিজেই নিজেকে পরিষ্কার রাখে
এক বিশেষ ধরনের কাচ আছে যা সূর্যের আলো আর বৃষ্টির সাহায্যে নিজেই পরিষ্কার হয়ে যায়। এর উপরে থাকা টাইটানিয়াম ডাইঅক্সাইডের আস্তরণই এই কাজটি করে।
সৌরশিখার শক্তি: আগ্নেয়গিরির চেয়ে লক্ষ লক্ষ গুণ বেশি
একটি সৌরশিখা যে শক্তি নির্গত করে তা পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী আগ্নেয়গিরির চেয়েও লক্ষ লক্ষ গুণ বেশি। সূর্যের এই প্রচণ্ড ক্ষমতা আমাদের কল্পনারও অতীত।